‘মানুষ বাঁচে তার কর্মের মধ্যে, বয়সের মধ্যে নয়’—বহুল প্রচলিত প্রবাদটা আবারও ফিরে আসছে ডিয়েগো ম্যারাডোনার কল্যাণে। ২০২০ সালে হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে চলে যান না ফেরার দেশে। তবু ১৯৮৬ বিশ্বকাপে অসাধারণ পারফরম্যান্সে এখনো বেঁচে রয়েছেন কোটি কোটি মানুষের হৃদয়ে। নিলামে উঠছে তাঁর ৩৮ বছরের পুরোনো গোল্ডেন বল।
সান্তোসে ছিলেন ‘ফুটবলের রাজা’ পেলের সতীর্থ। ‘ফুটবল ঈশ্বর’ ডিয়েগো ম্যারাডোনাকে মাত্র ১৬ বছর বয়সে তুলে দিয়েছিলেন আর্জেন্টিনার জার্সি। বেশ জোর গলায় প্রশংসা করতেন মারিও বেনেদেত্তি, গ্যাব্রিয়েল গার্সিয়া মার্কেস, হোর্হে লুইস বোর্হেস, মারিও সাবাতো ও হোয়ান ম্যানুয়েল সেরেটের মতো লাতিন সাহিত্যিক, সংগীতশিল্পী
ফুটবলের বরপুত্র দিয়েগো ম্যারাডোনার দেহাবশেষ সরিয়ে নিতে আর্জেন্টিনার আদালতে আবেদন করেছেন তাঁর সন্তানেরা। তাঁরা এমন একটি স্থানে ম্যারাডোনার দেহাবশেষ রাখতে চাইছেন, যেখানে ভক্তরা তাঁকে সহজেই শ্রদ্ধা জানাতে পারবেন।
চলে গেলেন জার্মানির বিশ্বকাপজয়ী ফুটবলার আন্দ্রেস ব্রেমে। ১৯৯০ বিশ্বকাপে ডিয়েগো ম্যারাডোনার আর্জেন্টিনার হৃদয় ভেঙেছিলেন তিনি। ফাইনালে ৮৫ মিনিটে পেনাল্টি থেকে পশ্চিম জার্মানির একমাত্র গোলটি করেন ব্রেমে।